Incomplete Story




বরিশালগামী রাতের লঞ্চে বাড়ি ফিরছিল মাসুদ। পরদিন ঈদ। লঞ্চের ঝাঁকুনিতে সে একটু ঘুমাচ্ছিল। হঠাৎ বিকট শব্দে ------

Powered by Froala Editor

  Start
   30 sec
  Idea

Details দেখো 

Powered by Froala Editor

Details

তার ঘুম ভেঙে গেল। বাইরে এসে সে দেখে লঞ্চ ঘাটে এসে গেছে। লঞ্চ এর পাটাতনের সাথে ঘাটের লোহার পাটাতনের ধাক্কায় এ শব্দ হচ্ছে। মাসুদ লঞ্চ থেকে নেমে ঈদের খুশিতে বাড়ির দিকে রওয়ানা হলো।

Powered by Froala Editor

হায়াত বাসে করে বাড়ি ফিরছিল। হঠাৎ বাসে একজন পকেটমার ধরা পড়ায় ------

Powered by Froala Editor

  Start
   30 sec
  Idea

Details দেখো 

Powered by Froala Editor

Details

আরোহীরা সবাই তাকে মারধর আরম্ভ করল। কিন্তু হায়াত ছিল বুদ্ধিমান ছেলে। হায়াত আরোহীদেরকে বুঝিয়ে শুনিয়ে পকেটমার লোকটিকে থানায় নিয়ে গেল। পরে পকেটমার লোকটি বুঝল যে, অন্যায়কারীকে শাস্তি পেতেই হয়। পরে সে লোকটি তার অন্যায় বুঝতে পেরে ভালো হয়ে গেল।

Powered by Froala Editor

সেলিম সাহেব তাঁর মেয়ের হাত ধরে রাস্তা পার হচ্ছিলেন। ঠিক এমন সময় ------

Powered by Froala Editor

  Start
   30 sec
  Idea

Details দেখো 

Powered by Froala Editor

Details

একটি ছেলে নিচু হয়ে তাঁকে সালাম করল। সেলিম সাহেব ছেলেটিকে চিনতে না পারলে ছেলেটি বলল, "স্যার আপনি আমাকে চিনতে পারছেন না?" আমি আপনার ছাত্র ছিলাম। আমার নাম রবি।" সেলিম সাহেব তাঁর এই মেধাবী ছাত্রটির কথা মনে করতে পারলেন না। কারণ সময়ের ব্যবধানে তিনি রবিকে ভুলে গেছেন। তিনি রবিকে আশীর্বাদ করলেন এবং একজন আদর্শ ছাত্রের জন্য গর্ববোধ করতে করতে গন্তব্যে রওয়ানা হলেন।

Powered by Froala Editor

অলীক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে। একদিন সে ও তার বন্ধুরা পিকনিকে গেল। এক সময় ------

Powered by Froala Editor

  Start
   30 sec
  Idea

Details দেখো 

Powered by Froala Editor

Details

সে তার বন্ধুদের সাথে। হাঁটতে হাঁটতে পথ হারিয়ে ফেলল। পথ খুঁজতে খুঁজতে এক সময় দেখল পঙ্গু একটি লোক হাঁটতে পারছেন না। তবু অনেক কষ্টে হাঁটছেন। সে সাথে সাথে লোকটিকে ধরল এবং জানতে পারল তিনি তার বাড়ির দিকে যাচ্ছেন। পরে অলীক লোকটিকে বাড়ি ফিরতে সাহায্য করল। এক সময় জানতে পারল লোকটি ১৯৭১ সালে একজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। অলীক একজন মুক্তিযোদ্ধাকে সাহায্য করতে পেরে নিজে গর্ববোধ করল।

Powered by Froala Editor

দীপু বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে। হঠাৎ -----

Powered by Froala Editor

  Start
   30 sec
  Idea

Details দেখো 

Powered by Froala Editor

Details

তার দুই বন্ধু তার কাছে এল। তারপর তিনজন মিলে চিন্তা করল যে আমাদের দেশে যে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় হয়ে গেছে এই ঘূর্ণিদুর্গতদের আমাদের কিছু করা উচিত। পরে তারা একটি পরিকল্পনা একটি তহবিল তৈরি করল। পরে এই তহবিলের সম্পূর্ণ টাকা তারা ঘূর্ণিদুর্গতদের জন্য দান করল।

Powered by Froala Editor

সমাজের বর্তমান অবস্থান ও অসংহতির কারণে শৈলী মনে মনে বেশ ক্রুদ্ধ। তাই সে ভাবছে -----

Powered by Froala Editor

  Start
   30 sec
  Idea

Details দেখো 

Powered by Froala Editor

Details

সমাজের বর্তমান অবস্থান ও অসংহতির কারণে শৈলী মনে মনে বেশ ক্রুদ্ধ। তাই সে ভাবছে ------

Powered by Froala Editor

সাধারণ পরিবারের মেয়ে রীনার বিয়ে হয় ধনীর পুত্র ফারুকের সঙ্গে। বিয়ের কিছুদিন পর ------

Powered by Froala Editor

  Start
   30 sec
  Idea

Details দেখো 

Powered by Froala Editor

Details

সে দেখল যে, তার শ্বশুর বাড়ির লোকেরা তাকে অবজ্ঞা করা শুরু করেছে। কিন্তু রীনা ছিল অত্যন্ত গুণবর্তী এবং ধৈর্যশীল মেয়ে। সে তার ধৈর্য হারাল না। রীনার বাবা একজন স্কুল মাস্টার। তার বাবা তাকে সংসারের যেকোনো বিপদ ধৈর্যের সাথে মোকাবেলা করতে উপদেশ দিয়েছিল। রীনা অবশেষে তার কঠোর পরিশ্রম এবং ধৈর্যের দ্বারা তার শ্বশুর বাড়ির সবার মন জয় করে ফেলল এবং তারা সুখে-শান্তিতে বসবাস করতে লাগল।

Powered by Froala Editor

রহিম সাহেব স্ত্রীভক্ত একজন ব্যক্তিত্বের নাম। প্রত্যহ তিনি স্ত্রীকে মান্য করেন। একদিন তার ------

Powered by Froala Editor

  Start
   30 sec
  Idea

Details দেখো 

Powered by Froala Editor

Details

মনে হলো আমাদের দেশের অধিক জনসংখ্যার কারণে দেশের উন্নয়ন ব্যাহত হচ্ছে। রহিম সাহেব চিন্তা করলেন যে, তার স্ত্রীকে পরিবার পরিকল্পনার একজন সদস্য হিসেবে যোগদানের জন্য বলবেন। তার স্ত্রী প্রস্তাবটি শুনে খুব খুশি হলেন এবং নিজে দেশের কাজে আত্মনিয়োগ করতে পেরে গর্ববোধ করলেন।

Powered by Froala Editor

মি. হাবিব এবং মিসেস হাবিব দেখলেন যে তাদের নেয়ে রীতা বড় হয়েছে। তারা ভাবলেন মেয়েকে বিয়ে দিতে হবে। কিন্তু ------

Powered by Froala Editor

  Start
   30 sec
  Idea

Details দেখো 

Powered by Froala Editor

Details

রীতা এখন বিয়ে করতে রাজি নয়। কারণ তাকে অতি শীঘ্রই স্কলারশীপ নিয়ে দেশের বাইরে পড়তে যেতে হবে। কিন্তু বাবা-মা তাতে রাজি হলেন না। রীতা তার বাবা মাকে বুঝাল যে, তাকে উচ্চ শিক্ষিত হয়ে দেশের উন্নয়নে তার শিক্ষাকে কাজে লাগাতে হবে। পরে সে তার বাবা-মাকে বুঝাতে সক্ষম হলো যে, আমাদের দেশের উন্নয়নের জন্য উচ্চশিক্ষিত মেয়ের খুবই প্রয়োজন। পরিশেষে রীতা তার বাবা-মায়ের অনুমতি নিয়ে দেশের বাইরে গেল।

Powered by Froala Editor

বান্ধবী রুবিনাকে নিয়ে রফিকের নানা রঙিন স্বপ্ন। এখন এক ছুটির দিনে -----

Powered by Froala Editor

  Start
   30 sec
  Idea

Details দেখো 

Powered by Froala Editor

Details

তারা উভয়ে ঠিক করল যে তাদেরকে ভালো ফল করতে হবে এবং অবশেষে তারা মাল্টার ডিগ্রিতে উভয়েই ভালো ফলাফল করল। এরপর তারা তাদে শিক্ষাকে দেশের উন্নয়নে কাজে লাগানোর জন্য উভয়ের চাকরি নিল। পরিশেষে তারা বিয়ে করল এবং এখন ওয়া সুখী দম্পতি।

Powered by Froala Editor