NOC ( No Objection Certificate) করতে হবে। NOC  এর যাবতীয় প্রসিডিউর হেডকোয়ার্টার থেকে বলে দিবে

চুল ও শারীরিক অন্যান্য জটিলতা স্ব স্ব বাহিনীর মেডিকেল বোর্ড দেখবে। আইএসএসবির কর্মকাণ্ডের মধ্যে মেডিকেল ইস্যু আওতাভুক্ত নয়। তবুও মাথায় চুল না থাকা নিয়েও অনেকে একাডেমিতে জয়েন করে। চুল পেকে গেলেও যদি বিশেষ কোন জটিলতা না থাকে আপনি একাডেমিতে জয়েন করতে পারবেন গ্রিনকার্ড পেলে।

আইএসএসবি-তে আপনার পারফরম্যান্সের উপর ভিত্তি করে নির্বাচন করা হয়। আপনার কল আপ লেটারে রেড রিমার্ক থাকে । সেখানে বলা থাকে “আপনাকে আগে থেকেই পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে যে আপনার পরীক্ষার আগে বা চলাকালীন আপনার সুপারিশের জন্য কেউ সরাসরি বা পরোক্ষভাবে ISSB-এর কাছে শারীরিকভাবে বা কারও মাধ্যমে যোগাযোগ করবেন না। এটির যে কোনও লঙ্ঘন আপনার প্রত্যাহারের মাধ্যমে শাস্তিযোগ্য হবে।”

আইএসএসবি সিলেকশন স্ট্যান্ডার্ডে কোনো পার্থক্য নেই, তবে গ্রাউন্ড টাস্কে কিছু ভিন্নতা আছে।  বিস্তারিত দেখতে আইএসএসবির ওয়েবসাইট চেক করার জন্য অনুরোধ করা হলো।

একটি ব্যাচ বা গ্রুপ থেকে প্রার্থী বাছাই করার ক্ষেত্রে কোন নির্দিষ্ট সংখ্যা নির্ধারণ করা নেই। যদি আপনি একটি গ্রুপ/ব্যাচের সবাই প্রয়োজনীয় রিকুয়েরমেন্টের মান পর্যন্ত যোগ্য হন, তাহলে আপনাদের সবাইকে নির্বাচিত করা হবে ।

আপনাকে ফ্রি  এবং স্বতঃস্ফূর্ত হতে হবে। খুব বেশি দৃঢ় মনোবলের অধিকারী হবেন না যে আপনাকে গ্রীন কার্ড পেতেই হবে যে করেই হোক। এতে আপনার মধ্যে অস্বাভাবিক উত্তেজনা তৈরি হতে পারে।

নাহ আইএসএসবিতে মোবাইল বা ইলেকট্রিক ডিভাইস বহন করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।  আপনার একান্ত প্রয়োজন হলে নিয়ে যেতে পারবেন তবে আইএসএসবি গেট দিয়ে প্রবেশ করার সময় মোবাইল স্টাফদের নিকট জমা দিতে হবে ।

আপনাকে ফুলটাইম মেডিকেল কভার দেওয়া হবে। প্রয়োজনে প্রার্থীদের ঢাকার সিএমএইচে চিকিৎসা করা হবে। 

সাধারণত তাদের প্রয়োজন হয় না, তবে তারা ১ম দিনে যেতে পারবে  এবং স্ক্রীনিং পরীক্ষার ফলাফল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে পারে। তারা আপনাকে গ্রহণ করতে আবার শেষ দিনে আসতে পারে।

সম্মপূর্ন ভিত্তিহীন কথা। প্রতিটি ওয়াসরুমে নিরবিচ্ছিন্ন পানি সরবরাহ থাকে।